দুমকি উপজেলা (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি:
পটুয়াখালী জেলার দুমকি উপজেলার মুরাদিয়া ইউপির উত্তর মুরাদিয়ার বাদল মোল্লা তরমুজ চাষে ভালো ফলন পেয়েছে। উত্তর মুরাদিয়া সরে জমিনে ঘুরে বাদলের তরমুজ ক্ষেতে আলাপকালে জানায়, আমি এ বছর ১একর ৮০ শতাংশ জমিতে তরমুজ চাষ করেছে। ইতিপূর্বেও আরও তরমুজ চাষ করেছি কিন্তু এবার ফলন খুবই ভাল। আমি ৩কুড়া জমি ৩০হাজার টাকায় নগদ খাজনায় রেখে তরমুজ চাষ করেছি। ১জন দিনমজুর লোকও রেখেছি।
৪মাসে ১৫হাজার টাকা মাসে তাকে দিয়ে রেখেছি। তরমুজ ক্ষেতে নিয়মিত মেশিন দিয়ে পানি উঠিয়ে সেচ দিয়ে, সার ছিটিয়ে ঔষধ প্রয়োগ করে নিয়মিত পরিচর্যা করে, রাত দিন পাহারা দিয়ে তরমুজের ভাল ফলন পেয়েছি। ফলন পেয়ে বাদল মোল্লা খুব খুশি। উক্ত পৌণে দুই একর জমিতে আমার খরচ হয়েছে। ২লাখ টাকার মত এবং বিক্রিতে সর্বমোট আমার টাকা দাড়াতে পারে ৪লক্ষ টাকা। আমার ৪মাসে তরমুজ চাষে ২লক্ষ টাকা ব্যবসা হবে বলে আসা করি। এভাবে আগামীতেও আমি জমির পরিমান বৃদ্ধি করে তরমুজ চাষ করব। আমার তরমুজ চাষের পাশাপাশি কিছু জমিতে বিদেশী ছাম্মান ফল ও তরমুজও চাষ করেছি।তাতেও ফলন ভালো হয়েছে।
চাষীর নাম বাদল মোল্লা, পিতা আ: ছত্তার মোল্লা, গ্রাম: উত্তর মুরাদিয়া, দুমকি, পটুয়াখালী।এ প্রতিনিধির কাছে চাষী জানান, কষ্ট করলে ভালো ফলন পাওয়া যায় এবং লাভও হয় প্রচুর। আল্লাহ তায়ালা বাচিয়ে রাখলে এ তরমুজ চাষ আগামীতেও অব্যহত থাকবে বলে তরমুজ চাষী বাদল জানান।