নিজস্ব প্রতিনিধি:
দারুস সালাম থানা এলাকার দারুত তাকওয়াহ মডেল মাদ্রাসার ছাত্রী
মরিয়ম (৬) নামের এক ছাত্রীকে পড়া না পারার কারণে মারধর করায় রায়হান নামে মাদ্রাসার এক শিক্ষককে আটক করে দারুসসালাম থানা পুলিশ। ৯৯৯ এ ফোন করে মেয়ের মা ও বাবা দাবি করে ঐ মেয়েকে শ্লীলতাহানি করা হয়েছে। সাজানো এমন ঘটনায় স্থানীয় শতশত জনগন ফুঁসে উঠে ও হুজুরের মুক্তির দাবিতে থানার সামনে জড়ো হয়।
এসময় ঘটনার বিষয়ে থানার ৫০ গজ সামনে গোলারটেক মাঠের গেইটে হঠাৎ এস আই আমিনুল ছুটে এসে স্থানীয় সাংবাদিক আব্দুস সালাম মিতুল ও সাজেদুর রহমান সাজুকে ধাক্কাধাক্কি করে ও গালমন্দ করে। বারবার গণমাধ্যমকর্মী পরিচয় দিলেও ঐ এস আই ও তার সাথে থাকা আনসার সদস্য সাংবাদিকদের মারতে তেড়ে আসে এবং ধাক্কা দেয়।
এ বিষয়ে স্থানীয়রা অভিভাবকরা অভিযোগ করে বলেন, ছাত্রী মরিয়মের বাবা মাদকাসক্ত এবং মাদক কেনাবেচার সাথে জড়িত । ছাত্রীর মা ও স্থানীয় পুলিশের সোর্স হিসেবে পরিচিত, বিভিন্ন মানুষকে ব্ল্যাকমেইলিং করে টাকা হাতিয়ে নেয়াই তার কাজ ।
মাদ্রাসা সুপারের সহকারী বলেন, হুজুর রায়হান নির্দোষ ও ছাত্রীর কাছে আমরা তিন মাসের বেতন পাই, সে টাকা না দিতে পেরে এবং অন্য প্রতিষ্ঠানের প্ররোচনায় মহিলা এমন ঘটনা ঘটাতে পারে ।
এ ঘটনায় স্থানীয়দের রোষানলে পড়ে মাদ্রাসা শিক্ষককে ছেড়ে দেয় থানা পুলিশ।