ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি সোহেল হায়দার চৌধুরী আমেরিকা থেকে দেশে ফিরলে দৈনিক জনতার সাংবাদিকদের দাবি দাওয়া নিয়ে আলোচনায় বসবেন মালিকপক্ষ।
বুধবার সন্ধ্যায় তিনি এমন প্রস্তাব পাঠিয়েছেন দৈনিক জনতা কর্মরত সাংবাদিকদের। দৈনিক জনতায় সাংবাদিক কর্মচারীদের দ্রুত সময়ের মধ্যে বকেয়া বেতন পরিশোধ, অষ্টম ওয়েজ বোর্ড বাস্তবায়ন ও নিয়মিত বেতনের দাবিতে চলমান আন্দোলনে সাংবাদিক নেতৃবৃন্দের ৭ দিনের আলটিমেটামের প্রেক্ষিতে তিনি এমন প্রস্তাব পাঠিয়েছেন। ৭ দিনের মধ্যে দৈনিক জনতার সাংবাদিকদের দাবি-দাওয়া মেনে না নিলে দৈনিক জনতার প্রকাশের বাসভবন ঘেরাও কর্মসূচি ঘোষণা দিয়েছিলেন ডিইউজের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মানিক লাল ঘোষ ও সাধারণ সম্পাদক আক্তার হোসেন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক খায়রুল আলম, কোষাধক্ষ আশরাফুল ইসলাম ও আইন বিষয়ক সম্পাদক সাইফ আলী। আগামী রোববার আল্টিমেটামের দিন শেষ হবে।
মালিক পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে আল্টিমেটামের দিন শেষ হলেও ডিইউজের সভাপতি সোহেল হায়দার চৌধুরী দেশে আসার পরে তিনি তাকে নিয়ে দৈনিক জনতার সাংবাদিকদের সাথে কথা বলবেন। ডিইউজের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মালিক লাল ঘোষ,সাধারণ সম্পাদক আক্তার হোসেন ও কোষাধক্ষ ্য আশরাফুল ইসলামের দেয়া আলটিমেটাম এর মধ্যে তিনি কোন আলোচনায় বসবেন না বলে তার প্রতিনিধির মাধ্যমে সাফ জানিয়ে দিয়েছেন।
মালিকপক্ষের এমন ঘোষনায় বিস্ময় প্রকাশ করেছেন দৈনিক জনতার সাংবাদিক কর্মচারীরা। তারা ডিইউজের নেতৃবৃন্দের দেয়া আল্টিমেটামের মধ্যে সমস্যা সমাধানের জোর দাবি জানিয়েছেন।
এদিকে গত ১০ মাস আগে জনতার সাংবাদিকদের চলমান আন্দোলনে মালিকপক্ষ ডিইউজের সভাপতি সোহেল হায়দার চৌধুরী সাথে বকেয়া বেতন পরিশোধের প্রতিশ্রুতি দিলেও সে প্রতিশ্রুতির বাস্তবায় করেননি।