নিজস্ব প্রতিবেদক : রাজধানীর মিরপুর বিভাগের দারুসসালাম থানা এলাকায় অবাধ মাদক বানিজ্য, ফুটপাত, লেগুনাস্ট্যান্ড, কাঁচাবাজারসহ একাধিক স্পট থেকে বেশুমার চাঁদাবাজি ও কবরস্থানে জুয়ার আসর বসিয়ে ফাঁড়ি পুলিশের টাকা আদায়ের একাধিক বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ প্রকাশের জেরে মিথ্যা মামলায় ফেঁসে যাওয়া সাংবাদিক শেখ মোখলেছুর রহমান ( শহিদ) এবং আব্দুস সালাম মিতুল। ডিএমপির কমিশনারের কাছে ০১/০৫/২০২৪ ইং তারিখে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।
অভিযোগসুত্রে যানা যায় গত ১৭/০৩/২০২৪ ইং তারিখে দারুস সালাম থানায় ২৪(০৩)৮৪ দন্ডবিধি ১৭০/৩৮৬ তে মিরপুর মাজার রোডের মাথায় হোটেল নিউ গোল্ডেন আবাসিকে জাতীয় টেলিভিশন বিটিভির পরিচয়ে ৩০০০ টাকা চাঁদা নেয় জনৈক সাংবাদিক। পূর্ব শত্রুতার জেরে ও অসাধু এসব কর্মকর্তাগনের বিরুদ্ধে প্রতিবেদন প্রকাশিত হলে ক্ষেপে গিয়ে এই মামলায় ৭ জন সাংবাদিকের নাম দিতে উঠে পড়ে লাগে তারা।
মামলায় উল্লেখিত আবাসিকে একাধিক সিসিটিভি ও তথ্য প্রযুক্তির এমন যুগে গণমাধ্যমের কন্ঠরোধ করতেই এমন হীন ষড়যন্ত্র বলে জানান ভুক্তভোগী সাংবাদিক আব্দুস সালাম মিতুল। মামলার বাদী শহিদুল ইসলামের সাথে কথোপকথনের একটি ফুটেজ থেকে যানা যায় বাদীকে দিয়ে জোরপূর্বক কয়েকজন সাংবাদিকের নাম মামলায় অন্তর্ভুক্তির সেই ঘটনা।
এ মামলার ০৫ নং আসামি দৈনিক মুক্তখবর পত্রিকার সাংবাদিক শেখ মোখলেছুর রহমান শহিদ বলেন দারুসসালাম থানা ও ফাঁড়ির কতিপয় কিছু অসাধু পুলিশ সদস্যদের বিরুদ্ধে দৈনিক মুক্তখবর পত্রিকাতে একাধিক বস্তুনিষ্ঠ রিপোর্ট করায় আমাকে হয়রানি ও সামাজিকভাবে সম্মান ক্ষুন্ন করতে এই অসাধু পুলিশ সদস্যগণ উঠে পড়ে লাগে তারই ধারাবাহিকতায় মামলার ঘটনাস্থল থেকে প্রায় ০৪ কিলোমিটার দুরে আমি তারাবির নামাজে থাকাকালীন কিভাবে চাদাবাজি করলাম আমি জানিনা। এধরণের ভুতুড়ে মামলায় সত্যিই আমি হতবাগ! পুলিশ আরো বেশি দায়িত্বশীল হলে এমনটি হতো না।