পটুয়াখালী জেলার বাউফল উপজেলার, কাছিপাড়া ইউনিয়নের মান্দারবন গ্রামের, নশু গাজীর ছেলে আল আমিন গাজীর সাথে ঢাকায় গার্মেন্টসে চাকরির সুবাদে পরিচয় হয় টাঙ্গাইলের মেয়ে নুসরাত জাহানের। প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়ে তারা একে-অপরকে বিয়ে করেন। নুসরাত জাহান অভিযোগ করে বলেন, বিয়ের সময় গয়না কেনার টাকা আমার কাছ থেকে নিয়ে রীসিটে নিজের নাম লেখায় চতুর আল আমিন। এছাড়াও ঢাকার পুরাতন
ইপিজেডে চাকরি করে জমানো এবং পরবর্তীতে টেইলার্সের ব্যবসার ৮ লাখ টাকা নানান বাহানায় একে একে হাতিয়ে নিয়েছে সে। কিছু দিন যেতে না যেতেই আল আমিনের গার্মেন্টসের চায়না নামের এক মেয়ে সহকর্মীর সাথে স জড়িয়ে পড়ে সে। এরপর থেকে আমার ওপর নির্যাতন এলুম শুরু হয়। একপর্যায়ে আমার মাথার চুল কেটে দেয়া বালায় বন্দি করে রাজাসহ শারীরিক নির্যাতন চলতে থাকে। সাম্প্রতিক সেই মেয়েকে বিয়ে করে আল আমিন আর আমার খোঁজ খবর নেয় না। আমি বর্তমানে ৩ মাসের অন্তঃসত্ত্বা। পরে তার খোঁজ নিতে পটুয়াখালীর বাউফলে কাছি পাড়ায় এসেছি। সেখানে আমার শ্বশুর নন্ড গাজী ও শ্বাশুড়িকে জানালে তারা উল্টো ছেলের পক্ষ নিয়ে আমাকে মারধর করে। আমি বাউফল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা নিতে গেলে আমাকে দুমকী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে রেফার করে। আমি এর সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ বিচার চাই।।