কেশবপুরে ৮ নং সুফলাকাটি ইউনিয়নের কায়েমখোলা গ্রামে সরকারি রাস্তার উপর মাছ চাষের খাবার ও গোবর রেখে চলাচলের পথ বন্ধ করার অভিযোগ।
কেশবপুর যশোর থেকে:
মাছের খাবার এবং গরুর ভিষ্টা রাস্তার উপর ফেলে এলাকা বাসির প্রতিনিয়ত চলাচলের পথ বন্ধ ও পরিবেশ নষ্টের অভিযোগ উঠেছে ঘের মালিক মাষ্টার জহুরুল ইসলামে বিরুদ্ধে। এলাকা বাসির সূত্রে জানা যায় কেশবপুর উপজেলার সুফলাকাটি ইউনিয়নের কায়েমখোলা গ্রামের পূর্ব টিক্কা গাজী বাড়ি থেকে মাষ্টার রুহুল আমিন বাড়ির মাঝ বরাবর স্থানে দীর্ঘদিন ধরে মাটির রাস্তার উপর প্রতিনিয়ত মাছের খাবার ও গরুর গোবর রাস্তার উপর রাখার কারণে।
ঐ রাস্তা দিয়ে শত শত গ্রামবাসির যাতায়াতে প্রতিদিন ভোগান্তি পেতে হয়। এতে করে ঐ এলাকার পরিবেশ খুবই নষ্ট হচ্ছে শুধু তাই নয় বৃষ্টি হওয়ার পরে রাস্তা দিয়ে কোন ভাবেই এ পাশ থেকে ওই পাশে যাওয়া পরিবেশ থাকে না এবং এলাকাবাসী জানায় এভাবে যদি চলতে থাকে তাহলে আমাদের শিশুদের বিভিন্ন ধরনের রোগ বালাই হতে পারে । ঐ গ্রামের একাধিক ব্যাক্তি সংবাদ কর্মীকে বলেন কায়েমখোলা গাজীবাড়ি থেকে নারায়ণপুর হাড়িয়াঘোপ এর অত্র এলাকার স্হানীয় বাসিন্দা এই রাস্তা দিয়ে চলাচলের একমাত্র পথ। সেই রাস্তার উপর মাষ্টার জহুরুল ইসলাম প্রতিবছর মাছ চাষের সব সময় জুড়ে গরুর পায়খানা এবং মাছ চাষের খাবার অবৈধভাবে রেখে আসছে গায়ের জোরে। তারা আরো বলেন সরকারি রাস্তা বন্ধ করে গোবর রাখার কারনে আমরা বাড়িতে বসবাস করতে পারিনা দূরগন্ধর জন্য ।
বাসায় কোন অতিথি আসলে তারা খুবই ভোগান্তিতে পড়েন এতে যদি কেউ প্রতিবাদ করে তাহলে তাদের কথায় কোন গুরুত্ব দেয় না সামান্য তুচ্ছ বিষয় বলে উড়িয়ে দেয় । গ্রামের লোকেরা বলেন তিনি একজন হাড়িয়াঘোপ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রধান শিক্ষক তিনি একজন সামাজিক লোক হয়ে কি কিভাবে অসাজিক লোক মতো ব্যবহার করেন গ্রামের মানুষ তার কার্যক্রম কোনভাবেই মেনে নিতে পারছে না । স্হানিয়দের দাবি যাহাতে ঐ পথ সবার চলাচলের জন্য উনমুক্ত হয় তার জন্য আমরা প্রশাসনের দৃষ্টি কামনা করি।