রাজধানী মিরপুর শাহ আলী থানা এলাকায় সাংবাদিক রুবেল মাদক বানিজ্যের অনুসন্ধানী তথ্য সংগ্রহ করতে গেলে সাংবাদিক রুবেলকে প্রাণনাশের হুমকি দেয় মিরপুরে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী কিশোর গ্যাং এর মূল হতো হাবিবের সহযোগী জয়। গত দুই মাস পূর্বে মিরপুর জনতা হাউজিং এর বসতি হাউজিং ৫ নাম্বার রোডের সাথে হাবিব নামের এক মাদক ব্যবসায়ীর সরেজমিনে তথ্য সংগ্রহ করতে গেলে একপর্যায়ে সন্ত্রাসী ও মাদক ব্যবসায়ী জয়ের নজরে পড়লে তাৎক্ষণিকভাবে জয় চলে গেলেও এ বিষয়টি নিয়ে সাংবাদিক রুবেলের উপর হামলার পরিকল্পনা করে।
এরই সূত্র ধরে গত বুধবার ২৩অক্টোবর ২০২৪ ইং তারিখে রাত আনুমানীক ৭ থেকে ৮ ঘটিকাযর সময় শাহ আলী থানাধীন জি ব্লক ২ নম্বর রোডের মাঝখানে জয় ও সুজন সহ আরো অজ্ঞাতনামা দুইজন সাংবাদিক রুবেলকে পেটের ভূরি ফেলে দিবে বলে অকথ্য ভাষায় গালাগালিশ করে চলে যায়।
সাংবাদিক রুবেল এই বিষয়টি নিয়ে সহপাঠী সাংবাদিক ও নিজের পত্রিকার সম্পাদককে অবগত করার পর উক্ত বিষয়টি নিয়ে নিজের পরিবার ও নিজের জান মাল রক্ষার জন্য শাহ আলী থানায় শুক্রবার ২৬ ইং অক্টোবর ২০২৪ ইং তারিখে একটি সাধারণ ডায়েরি করায় হয়েছে।সমস্ত ঘটনার তথ্য বিবরণী শাহ আলী থানার কর্তব্যরত ডিউটি অফিসার এস আই ফারুক কে বিষয়টি জানানোর পর তিনি সাধারণ ডায়েরি করার পরামর্শ দেন। শাহ আলী থানার সাধারণ ডায়েরি ওয়ান লাইন টেকিং আইডি নাম্বার KO5VHY।
সরেজমিনে তদন্ত করতে গিয়ে দেখা যায়, এসব মাদক কারবারিরা মিরপুরের জনতা হাউজিং,সনি সিনেমার মোড় ও মিরপুর ১ নাম্বারের ওভার ব্রিজ সংলগ্ন এলাকায় রাতের আধারে চাঁদাবাজি ছিনতাই ও মাদক কারবারের সাথে সম্পৃক্ততা রয়েছে। আওয়ামী দুশ শাসনের সময়ে এসব মাদক কারবারীরা পুলিশের যোকসাজসে নির্ভয়ে মাদক ব্যবসা করে আসছিল। এদের সন্ত্রাসী কর্মকান্ডে মুখ খুলে কেউ কথা বলতে পারেনি তাই এখন সকল সাংবাদিকরা এদের চরিত্র কে উন্মোচন করার জন্য সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের সহযোগিতা কামনা করছি সেই সাথে বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের ফসল হিসেবে এসব মাদক নির্মল করার জন্য আর্মিদের অঙ্গীকার সহ প্রশাসনের সার্বিক সহযোগিতা কামনা করছে এলাকার সচেতন নাগরিক।
অনুসন্ধানে আরো জানা যায় আওয়ামী লীগের আমলে শাহ আলী থানা ছাত্রলীগের সবার সাথে সুসম্পর্ক রেখে শাহ আলী থানা এলাকায় মাদক বাণিজ্যসহ বিভিন্ন অপকর্ম করে বেড়াতেন।