গত ৩০ নভেম্বর ঢাকা ভিবাগীয় কমিশনার কার্যল্যায় নির্ধারিত সময়ে উপস্থিত হন, ফর্ম জমা দিতে গিয়ে, দেখেন ২ সেট ফটোকপি কম নিয়ে যাওয়া হয়। রিটার্নিং অফিসার বলেন ফটোকপি করে নিয়ে আসেন আপনার কাগজ জমা নেওয়া হবে।
ফটোকপি করে নিয়ে আসতে ৪.৫ মিনিট সময় বিভাগীয় কমিশনার কার্যালয়ে আসলে মাত্র ৫ মিনিট লেইট হওয়ার কারনে তাকে আর প্রবেশ করতে দেওয়া হয়নি। অনেক অনুরোধ করে দুই ঘন্টা পরে প্রবেশ করতে দেওয়া হয়। কিন্তু ততখনে জমা নেওয়া বন্ধ করে দেওয়া হয়। বিভাগীয় কমিশনার কার্যালয়ে থেকে আশ্বাস দেওয়া হয় আপনারা যারা ভিতরে আছেন তাদের ফরম জমা নেওয়া হবে। কিন্তু ৮ পর্যন্ত অপেক্ষা করার পরেও তার কাগজ জামা না নিয়ে একপ্রকার জোর করে অফিস থেকে বের করে দেওয়া হয়। এর পরে আরও তিন চার দিন ভিবাগীয় কমিশনার কার্যলয় গিয়ে ও কোন সুরাহা না পেয়ে।
গত ১১ ই ডিসেম্বর হাই কোর্টে রিট করেন। প্রথমে এনেক্স কোর্ট নং ২০ দুই বার শুনানির তারিখ ধার্য করা হলেও শুনানি করা হয়নি। এর পরে গত ১৩ ডিসেম্বর কোর্ট পরিবর্তন করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এবং এনেক্স কোর্ট নং ২০ থেকে এনেক্স কোর্ট নং ১০ শে নিয়ে যাওয়া হয়। কিন্তু ২০ নং কোর্ড থেকে ফাইল খুঁজে পাওয়া যায় নি। অনেক খোঁজ খুজিঁর পরে দুই দিন পরে ফাইল এনেক্স কোর্ট নং ১০ শে পেরন করা হয়।গত ১২ ডিসেম্বর এনেক্স ২০ থেকে এই একই দরনের একটা প্রার্থীর পক্ষে রায় দেওয়া হয়। কিন্তু মোঃ মোস্তফা জামাল এর রিটের শুনানিই করেনি।আগামীকাল ১৭ই ডিসেম্বর এনেক্স কোর্ট নং ১০ তার শুনানির দিন ধার্য করা হয়েছে। মোঃ মোস্তফা জামাল আশা করেন তার প্রার্থীতা ফিরে পাবেন। এবং নির্বাচনে অংশ গ্রহণ করতে পারবেন।