মিরপুর জাতীয় চিড়িয়াখানার সাবেক ইঞ্জিনিয়ার মতিউর রহমানের নামে রয়েছে ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় বাড়ী, ফ্লাই ও বিভিন্ন মার্কেটে রড়েছে অসংখ্য দোকান। সরেজমিনে অনুসন্ধ্যানে গিয়ে দেখাযায় ইঞ্জিনিয়ার মতিউর রহমানের রয়েছ, মিরপুর সেনপাড়া পর্বতায় এলাকায় রয়েছে, ৩০৮ নাম্বার হোন্ডিং এ রয়েছে ৬ তলা বিশিষ্ট রয়েছি একটটি ভবন, ৩১০ নম্বার, হোন্ডিং এ রয়েছে ৬ তলা ভবন, ৩৩০ নম্বারেও রয়েছে ১টি ৬ তলা ভবন। এবং ৩০১ নাম্বার হোল্ডিং এ রয়েছে ২টি ফ্লার্ট।
মিরপুর পীরেরবাগে রয়েছে ছয় তলা বিশিষ্ট একটি ভবন। মিরপুর ১৩ নাম্বার পুলিশ লাইনের পিছনে রাকিন সিটিতে রয়েছে ১৮৭২ এর স্কয়ার ফিটের একটি ফ্লাট ,সেই ফ্ল্যাটের বর্তমান বাজার মূল্য দেড় কোটি টাকা, মিরপুর ১০ নাম্বার শাহ আলী মার্কেট রয়েছে তার নিজের নামে ক্রয় কিন্তু তিনটি দোকান,মিরপুর ১০ নাম্বার স্কয়ার মার্কেট রয়েছে আরো পাঁচটি দোকান, পান্থপথের বসুন্ধরা মার্কেট এ রয়েছে তিনটি দোকান , মিরপুর ১ নাম্বার নিউমার্কেটে রয়েছে আরও বিশাল একটি দোকান যে দোকানটি বর্তমানে টপ টেনের কাছে ভাড়া দেওয়া রয়েছে এবং মিরপুর ১২ নাম্বার ডিওএইচএস এ রয়েছে তিনটি ফ্লাট।
এখন প্রশ্ন থেকে যায় প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের সাধারণ একজন ইঞ্জিনিয়ার হয়ে হাজার কোটি টাকার মালিক হলেন কি করে? এ যেন আলাদিনের চেহারা কেউ হার মানিয়েছে।
আওয়ামী লীগের শাসন আমলে এই দুর্নীতিবাজ ইঞ্জিনিয়ার মতিউর রহমানের বিরুদ্ধে দুদকের অভিযোগ হলেও তা আলোর মুখ দেখেনি । অনুসন্ধানে জানা যায় দুদকের কিছু আওয়ামীপন্থী দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তাদের টাকার বিনিময়ে ম্যানেজ করে তামা চাপা দিয়েছে এই অভিযোগ।